প্রশ্ন : ইসলামী শরিয়তে চিংড়ি, অক্টোপাস ও কাঁকড়া কি হালাল না হারাম? খাওয়া কি জায়েজ?
উত্তর : এই মাসয়ালা নিয়ে আলেমদের মধ্যে দ্বিমত আছে। বিশুদ্ধ বক্তব্য হচ্ছে, কাঁকড়া খাওয়া জায়েজ। যদি কারো খেতে রুচি হয়, তিনি খেতে পারবেন। যেহেতু নবী (সা.) হাদিসের মধ্যে বলেছেন, ‘সমুদ্রের অথবা নদীর যেই মৃত প্রাণী আছে, সেগুলো সবটাই হালাল।’ এর মধ্যে কাঁকড়াও অন্তর্ভুক্ত হবে এবং কাঁকড়া খাওয়াও হালাল হবে।
নবীর (সা.) হাদিস দ্বারা এটি স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। তবে আলেমদের মধ্যে এই মাসয়ালা নিয়ে একটু বিতর্ক আছে। এটি মূলত রুচির বিষয়। যদি কেউ খেতে চান, খেতে পারেন। আপনি যদি কাউকে জোর করে খাওয়াতে চান, তাহলে তার হয়তো সমস্যা তৈরি হতে পারে।
আসলে কাঁকড়া এবং চিংড়ি দুইটাকে একই পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন। হুকুমের দিক থেকে এই দুটির মধ্যে পার্থক্য রয়েছে, এটি নিয়ে আলেমদের মধ্যে দ্বিমত রয়েছে। এই মাস’আলার মধ্যে মূলত ইজতিহাদ এবং ইখতিলাফ দুটিই হয়েছে। ইজতিহাদ হচ্ছে গবেষণা এবং ইখতিলাফ হচ্ছে মতবিরোধ। দুটিই এই মাস’আলার মধ্যে হয়েছে।
এটি আসলে দীর্ঘ আলোচনার বিষয়। নবী (সা.) এ বিষয়ে যে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন, মূল কথা বলেছেন, আমরা সেটিই গ্রহণ করব। নবী (সা.) কে যখন এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হয়েছে, তখন তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, ‘সমুদ্রের পানি তোমাদের জন্য পবিত্র, সুতরাং পবিত্রতার যত কাজ আছে, প্রত্যেকটি কাজেই তোমরা সমুদ্রের পানি ব্যবহার করতে পারবে, এর মাধ্যমে তোমরা তাহারাত হাসিল করতে পারবে এবং সমুদ্রের যত প্রাণী আছে সব তোমাদের জন্য হালাল।’
সুতরাং, চিংড়ি, কাঁকড়া এরমধ্যে প্রথমেই আসবে। এইজন্য বিশুদ্ধ বক্তব্য হচ্ছে, চিংড়ি এবং কাঁকড়া দুটিই হালাল, দুটিই বৈধ, দুটিই খাওয়া জায়েজ। তবে, এ বিষয়ে আলেমদের মধ্যে মতবিরোধ আছে, দীর্ঘ আলোচনাও আছে।
উত্তর : এই মাসয়ালা নিয়ে আলেমদের মধ্যে দ্বিমত আছে। বিশুদ্ধ বক্তব্য হচ্ছে, কাঁকড়া খাওয়া জায়েজ। যদি কারো খেতে রুচি হয়, তিনি খেতে পারবেন। যেহেতু নবী (সা.) হাদিসের মধ্যে বলেছেন, ‘সমুদ্রের অথবা নদীর যেই মৃত প্রাণী আছে, সেগুলো সবটাই হালাল।’ এর মধ্যে কাঁকড়াও অন্তর্ভুক্ত হবে এবং কাঁকড়া খাওয়াও হালাল হবে।
নবীর (সা.) হাদিস দ্বারা এটি স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। তবে আলেমদের মধ্যে এই মাসয়ালা নিয়ে একটু বিতর্ক আছে। এটি মূলত রুচির বিষয়। যদি কেউ খেতে চান, খেতে পারেন। আপনি যদি কাউকে জোর করে খাওয়াতে চান, তাহলে তার হয়তো সমস্যা তৈরি হতে পারে।
আসলে কাঁকড়া এবং চিংড়ি দুইটাকে একই পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন। হুকুমের দিক থেকে এই দুটির মধ্যে পার্থক্য রয়েছে, এটি নিয়ে আলেমদের মধ্যে দ্বিমত রয়েছে। এই মাস’আলার মধ্যে মূলত ইজতিহাদ এবং ইখতিলাফ দুটিই হয়েছে। ইজতিহাদ হচ্ছে গবেষণা এবং ইখতিলাফ হচ্ছে মতবিরোধ। দুটিই এই মাস’আলার মধ্যে হয়েছে।
এটি আসলে দীর্ঘ আলোচনার বিষয়। নবী (সা.) এ বিষয়ে যে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন, মূল কথা বলেছেন, আমরা সেটিই গ্রহণ করব। নবী (সা.) কে যখন এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হয়েছে, তখন তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, ‘সমুদ্রের পানি তোমাদের জন্য পবিত্র, সুতরাং পবিত্রতার যত কাজ আছে, প্রত্যেকটি কাজেই তোমরা সমুদ্রের পানি ব্যবহার করতে পারবে, এর মাধ্যমে তোমরা তাহারাত হাসিল করতে পারবে এবং সমুদ্রের যত প্রাণী আছে সব তোমাদের জন্য হালাল।’
সুতরাং, চিংড়ি, কাঁকড়া এরমধ্যে প্রথমেই আসবে। এইজন্য বিশুদ্ধ বক্তব্য হচ্ছে, চিংড়ি এবং কাঁকড়া দুটিই হালাল, দুটিই বৈধ, দুটিই খাওয়া জায়েজ। তবে, এ বিষয়ে আলেমদের মধ্যে মতবিরোধ আছে, দীর্ঘ আলোচনাও আছে।
Tags:
Lifestyle